মানিকগঞ্জে চাচা ভাতিজির প্রেমের গল্প শেষ কোথায়, কোটে বিয়ে করে এখন উধাও। মানিকগঞ্জ শিবালয় উপজেলার ভাকলা গ্রামের মোতালেব হোসেনের নারী পিপাসু পুত্র মোঃ আল-আমিন (২০) নামের প্রতারক।
খালাতো ভাইয়ের মেয়ে উপজেলার কাওয়ারবিল টেপড়ী গ্রামের মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এর মেয়ে রুপসা ওয়াহেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী নাসরিন আক্তার এর সাথে ইচ্ছার বিরুদ্ধে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। নাসরিন ভন্ড চাচাকে জিজ্ঞেস করায় চাচা আলামিন বলছে তোরে আমি ভালোবাসি। চিন্তার কিছু নাই। কে মানলো কে মানলো না এটা দেখার দরকার নেই।
আমি তোরে বিয়ে করে অন্য কোথাও চলে যাব। চিন্তা করিস না। এলাকায় হাসমত আলী কন্যা আমেনা আক্তার আন্না ও উপজেলার চারিপাড়া গ্রামের তাহাজ উদ্দিন এর কন্যা শিল্পী আক্তার এর সহযোগিতায় মানিকগঞ্জ কোর্টে ১২ ই আগস্ট ২০২০ তারিখে নোটারি পাবলিক করে গোপন রাখে। এ বিষয়ে এলাকায় গুঞ্জনের সৃষ্টি হয়েছে।
আন্না সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান নাসরিন ও তার দাদী আমার কাছে আসে। আমাদের সাথে মানিকগঞ্জে যাওয়া লাগব। মানিকগঞ্জ যাই। কোর্টে ঢোকার পর আমি বাহিরে ছিলাম কি করেছে জানি না। মেয়ের বাবা নাছির উদ্দিন জানান আমার খালা পারিবারিক ঝামেলার কারণে খালা বিদেশে যায় ।
আমার এই খালাতো ভাই আমার বাড়িতে রেখে যায় এবং আমাকে বলে আলামিন কে লেখাপড়া করাবে খরচ পাতি আমি পাঠিয়ে দেবো। ছোট ভাইয়ের মতো ওদের দেখে রাখিস। খালা আমি গরিব মানুষ, আমি কি পারব ।আমার বাড়ি রেখে বিএ পাস করালাম। আমার একটি মাত্র ঘর,এক পাশে আমি অপর পাশে আমার মা আমার মেয়ে ও আমার এই খালাতো ভাই একই বিছানায় থাকতো ।এর মধ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।এ বিষয়ে শিবালয় থানায় মামলা হয়েছে। মামলার আয়ু এস আই শাহজাহান জানান গত ৩০ডিসেম্বর ২০২০ আল আমিনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা হয়েছে আমরা আসামি ধরার চেষ্টায় আছি ।