রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ০৪:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
যুক্তরাজ্যে এবার সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পত্তি জব্দ কেন নির্বাচিত সরকারের হাতে বিচারের দায়িত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন না—যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা দেশবাসীকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান রাজধানীতে জমে উঠেছে পশু বেচাকেনা, চাহিদা বেশি যেসব গরুর ঈদুল আযহা উপলক্ষে পাটুরিয়া-আরিচা রুটে নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিতে পুলিশ সুপার মোছাঃ ইয়াছমিন খাতুনের তদারকি। মিনায় অবস্থানের মধ্য দিয়ে আজ শুরু হচ্ছে পবিত্র হজ দৌলতপুরে পুকুর খননের নামে মাটি বিক্রি, ফাটল ধরেছে এলজিইডির নতুন পাকা সড়কে নেপিয়ার ঘাসের আড়ালে গাঁজা চাষ: ঘিওরে মন্টু মিয়া গ্রেপ্তার নিজস্ব প্রতিবেদক, মানিকগঞ্জ শিবালয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ক্যাশিয়ার অপসারণ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন। মানিকগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে অনুদান।

আয় ও সম্পদ বেড়েছে দুজনেরই

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৭ জুলাই, ২০১৮
  • ১২০৪ বার পঠিত

রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন পাঁচ বছর আগে চড়তেন ২ লাখ টাকার গাড়িতে। এখন চড়ছেন ৩৬ লাখ টাকার গাড়িতে। বিএনপির প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের গাড়ি নেই। তবে গত পাঁচ বছরে তাঁর বার্ষিক আয় বেড়েছে ১৬ গুণের বেশি। নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামা থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

২০১৩ সালে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি থেকে যাঁরা মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছিলেন এবারও তাঁরাই প্রার্থী। ওই নির্বাচনে খায়রুজ্জামান হেরে যান মোসাদ্দেক হোসেনের কাছে।

হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সদ্য বিদায়ী মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন ২০১৩ সালের হলফনামায় উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর একমাত্র আয়ের উৎস মৎস্য চাষ এবং বার্ষিক আয় ১ লাখ ৯২ হাজার টাকা। তখন তাঁর অস্থাবর সম্পদের অংশে হাতে নগদ টাকার পরিমাণ ছিল ৬ লাখ ৬৫ হাজার ১৫৫ টাকা। আর স্ত্রীর নামে নগদ টাকা দেখানো ছিল ৯ লাখ ৪৭ হাজার টাকা।

মোসাদ্দেক হোসেন এবার বার্ষিক আয় উল্লেখ করেছেন ৩১ লাখ ৭ হাজার ২৬০ টাকা, যা গত নির্বাচনের সময়ের মোট আয়ের চেয়ে ১৬ দশমিক ১৮ গুণ। তাঁর হাতে নগদ টাকার পরিমাণ দেখানো হয়েছে ৪২ লাখ ৩০ হাজার ৭৫৮ টাকা। আর স্ত্রীর নামে ৬ লাখ ৭৯ হাজার ৮০০ টাকা। এবার তাঁর তিনটি আয়ের খাত—শেয়ার, মেয়রের সম্মানী ভাতা ও মৎস্য চাষ। গতবার দুটি ব্যাংকে ঋণ ছিল ১০ লাখ ৮৩ হাজার ৭৭৪ টাকা। এবার কোনো দেনা নেই। তাঁর নামে বিস্ফোরকদ্রব্য ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে আটটি মামলা বিচারাধীন।

বিএনপির প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, মেয়র হিসেবে সম্মানী পাওয়ার কারণে তাঁর আয় বেশি মনে হচ্ছে। মেয়র নির্বাচিত না হলে তাঁর আয়ের পরিমাণ অতটা হতো না। আর ব্যবসা থেকে কিছু আয় বাড়তেই পারে। এটা স্বাভাবিক।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Registration number-p-35768