রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ০৩:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
যুক্তরাজ্যে এবার সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পত্তি জব্দ কেন নির্বাচিত সরকারের হাতে বিচারের দায়িত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন না—যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা দেশবাসীকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান রাজধানীতে জমে উঠেছে পশু বেচাকেনা, চাহিদা বেশি যেসব গরুর ঈদুল আযহা উপলক্ষে পাটুরিয়া-আরিচা রুটে নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিতে পুলিশ সুপার মোছাঃ ইয়াছমিন খাতুনের তদারকি। মিনায় অবস্থানের মধ্য দিয়ে আজ শুরু হচ্ছে পবিত্র হজ দৌলতপুরে পুকুর খননের নামে মাটি বিক্রি, ফাটল ধরেছে এলজিইডির নতুন পাকা সড়কে নেপিয়ার ঘাসের আড়ালে গাঁজা চাষ: ঘিওরে মন্টু মিয়া গ্রেপ্তার নিজস্ব প্রতিবেদক, মানিকগঞ্জ শিবালয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ক্যাশিয়ার অপসারণ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন। মানিকগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে অনুদান।

তরুণীর সাত টুকরা লাশ: মামলা তোলার হুমকি

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৭
  • ১০৬৩ বার পঠিত

বরগুনার আমতলী উপজেলায় তরুণীকে হত্যার পর লাশ সাত টুকরো করার ঘটনায় মামলা তুলে নিতে ওই নিহত তরুণীর পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।

গতকাল সোমবার দুপুরে বরগুনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে নিহত মালা আকতারের মা আকলিমা বেগম ও মামা হাবিব খান এসব অভিযোগ করেন।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নিহত মালা সদর উপজেলার ঘুদিঘাটা গ্রামের আব্দুল মন্নান হাওলাদারের মেয়ে। তিনি কলাপাড়া মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী।
গত ২৪ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বরগুনার ঘটবাড়িয়া আদর্শ কলেজের প্রভাষক আলমগীর হোসেন তাঁর আত্মীয় মাঈনুল আহসানের বাসায় মালাকে কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে তাঁর লাশ সাত টুকরা করে দুটি ড্রামে ভরে লাশ ঘরের একটি কক্ষে লুকিয়ে রাখেন। পরে পুলিশ খবর পেয়ে ওই দিন বিকেল চারটার দিকে মাঈনুলের বাসা থেকে লাশ উদ্ধার করে এবং ঘটনাস্থল থেকে আলমগীরকে গ্রেপ্তার করে। পরে মাঈনুল আহসানকেও গ্রেপ্তার করা হয়। একই দিন পুলিশ বাদী হয়ে আমতলী থানায় একটি হত্যা মামলা করে। বর্তমানে তাঁরা কারাগারে আছেন।
পরিবারের অভিযোগ, মালার সঙ্গে আলমগীর হোসেনের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। মালা তাঁকে বিয়ের কথা বলায় তিনি মালাকে খুন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন মালার মা আকলিমা বেগম। তিনি বলেন, মামলা পরিচালনা না করার জন্য আসামির আত্মীয়স্বজনেরা নানাভাবে তাঁদের পরিবারকে হুমকি দিচ্ছেন। মামলা তুলে না নিলে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তাঁর পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এ ঘটনায় বরগুনা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন তরুণীর মামা মো. হাবীব খান।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মাসুদুজ্জামান ছুটিতে আছেন। এখন পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রফিকুল ইসলাম দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বলেন, সাধারণ ডায়েরির বিষয়টি তাঁর জানা নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Registration number-p-35768